যেমন ছিলেন প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সা.)

 যেমন ছিলেন প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সা.) 



১/ তিনি দীর্ঘ সময় নীরব থাকতেন। 

২/ তিনি কম হাসতেন। 

৩/ তিনি মুচকি হাসতেন, হাসি ওনার ঠোঁটে লেগে থাকতো।

৪/ তিনি অট্টহাসি হাসতেন না।

৫/ তিনি তাহাজ্জুদ নামাজ ত্যাগ করতেন না।

৬/ তিনি দৈনিক শতবার ক্ষমা প্রার্থনা করতেন। 

৭/ তিনি কখনোই প্রতিশোধ নিতেন না।

৮/ তিনি যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া কাউকেই আঘাত করেননি। 

৯/ তিনি বিপদে পড়লে তাৎক্ষনিক নামাজে দাঁড়িয়ে পড়তেন।

১০/ তিনি অসুস্থ হলে বসে নামাজ পড়তেন। 

১১/ তিনি শিশুদের সালাম দিতেন। 

১২/ তিনি সমাবেত মহিলাদের সালাম দিতেন। 

১৩/ তিনি শিশুদের পরম স্নেহ করতেন।

১৪/ তিনি পরিবারের সদস্যদের সাথে কোমল আচরণ করতেন।

১৫/ তিনি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখতেন। 

১৬/ তিনি ঘুম থেকে জেগে মেসওয়াক করতেন।

১৭/ তিনি মিথ্যাকে সার্বাধিক ঘৃণা করতেন।

১৮/ তিনি উপহার গ্রহণ করতেন।

১৯/ তিনি সাদকাহ (দান) করতেন।

২০/ তিনি সব সময় আল্লাহকে স্মরণ করতেন।

২১/ তিনি আল্লাহকে সব সময় ভয় করতেন

২২/ হাতে যা আসতো তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতেন।

২৩/ কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না। 

২৪/ বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।

২৫/ কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন যাতে শ্রবণকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে। 

২৬/ কথা, কাজ ও লেন-দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না। 

২৭/ নম্রতাকে পছন্দ করতেন।

২৮/ তাঁর নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না। 

২৯/ কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।

৩০/ শরীয়তবিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত থাকতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন। 

৩১/ আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর করতেন।

৩২/ খাদ্যদ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন।

৩৩/ ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।

৩৪/ সর্বদা ধৈর্য্য ধারণ করতেন।

রাসুল (সা.) এর গুণাবলি বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক দান করুন।


 আমিন...

Comments